
ছাতকে বিদ্যুৎ বিতরন অফিসের ষ্টোর রুম থেকে মিটার চুরির ঘটনায়
ছাতকে বিদ্যুৎ বিতরন অফিসের
ষ্টোর রুম থেকে মিটার চুরির ঘটনায়
ব্যাপক তোলপাড় !
ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি,
ছাতকে বিদ্যুৎ বিতরন অফিসের ষ্টোর রুমে থেকে ২টি কাটন ভরা ২৪টি মিটার চুরি করে হাতে করে নিয়ে যাবার পথে অফিস গেইটের সামনে তাকে মিটারসহ আটক করেছে।
উপজেলার বিদ্যুৎ বিতরন অফিসে গত শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ মিটার চুরির ঘটনা নিয়ে বিদ্যুৎ বিতরন অফিসে চলছে ব্যাপক তোলপাড় !
জানা যায়,গত শনিবার রাতে বিদ্যুৎ অফিস থেকে ২টি কাটন ভরা ২৪টি মিটার নিয়ে যাবার পথে
সিকন্দর আলী প্রধান,মোস্তাফিজুর রহমান,আব্দুল মমিন ও মঞ্জুর মিলে বিদ্যুৎ বিতরন অফিস গেইটের সামনে লাইনম্যান বাবলুকে ২৪টি মিটারসহ আটক করে তাকে উত্তম মাধ্যম দিয়ে অফিসে মিটার রেখে রাতেই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
সে উপজেলার সৈয়দগাও ইউপির ধারন গ্রামের ইজ্জাদুর রহমানের পুত্র বাবলু (৩০)। আটকের পর রহস্যজনক ভাবে ছেড়ে দেয়ার ঘটনায় অফিসের ভিতরে ব্যাপক হৈ ছৈ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ঘটনার সঙ্গে অফিসের বড়কতারাদের মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলে দীঘদিন ধরে পুকুর চুরি সহ ব্যাপক অনিয়ম দুনীতি ও লুটপাটের ঘটনার রহস্য রেবিয়ে আসছে।
সুত্রে জানায় নিবাহী প্রকৌশলী আব্দুল আল মামুন ও প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান ষ্টোর রুমে দায়িত্ব কর্মকতা আবুল হোসেন সহ কয়েকজন কর্মকতা ও কর্মচারিরা এসব পুকুর চুরি ও লুটপাটের ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনার একাধিক কর্মকতা কমচারি নাম প্রকাশ না করার শতে এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এ মিটার চুরি ঘটনাটি ধামাধাপা দিতে বিদুৎ অফিসে নিবাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লা আল মামুন ও
প্রকৌশলী মাহফুজ রহমানের নেতৃত্বে দফা দফা বৈঠক করছেন।
এ ঘটনার ষ্টোর রুমে দায়িত্বশীল কর্মকতা আবুল হোসেনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি সাংবাদিক জেনেই মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেয়।
এব্যাপারে নিবাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লা আল মামুন সঙ্গে যোগাযোগ করলে তার অফিসে মিটার চুরি ঘটনাটি অস্বীকার করে এবং অফিসে দফা দফায় কিশের বৈঠক চলছে এ প্রশ্ন করায় মোবাইল কেটে দেন। কয়েক মাস ধরে অফিসে ধনা দিয়ে৭শতাধিক গ্রাহক মিটার পাচ্ছে না বলে গ্রাহকরা অভিযোগ করেছে।