
ছাতকে আ’লীগ ও যুবলীগের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ১৫জন আহত
ছাতকে আ’লীগ ও যুবলীগের মধ্যে ধাওয়া
পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ১৫জন আহত
ছাতক প্রতিনিধি,
ছাতকে জায়গা দখলকে কেন্দ্র করে আ’লীগ ও যুবলীগের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে ১৫জন লোক আহত হয়েছে। এদেন মধ্যে ৫জনকে আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভতি করা হয়েছে। গত বুধবার সকালে উপজেলার উত্তর খুরমা ইউপির আমেরতল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, জায়গা দখলকে কেন্দ্র করে উপজেলার উত্তর ইউপির আ’লীগ নেতা কাপ্তান মিয়া ও যুবলীগের উপজেলার সাধারন সম্পাদক বিল্লাল আহমদ পক্ষে লোকজন গত ৩০ আগষ্ট আমেরতল বাজারে দু’জনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এঘটনার জের ধরে আ’লীগ নেতা কাপ্তান মিয়া, লিটন,জালাল ও আতিকের নেতৃত্বে গত ১ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকালে আমেরতলবাজারের সামনে (আলিচারা) রোপন কাজে নিয়োজিত ইউপি চেয়ারম্যান বিল্লাল আহমদের বড় ও ছোট ভাইদের উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতকিত হামলা চালায়। এ হামলায় আব্দুল গনি (২২)হানিফ আলী (৫০)আব্দুর রহিম (৪৮) হেলাল আহমদ (২৫)কে মারপিট করে আহত করেছে।আহতদের কৈতক হাসপাতালে ভর্তি করা হলে তাদের অবস্থায় আশংকাজনক থাকায় সেখান থেকে তাদের সিলেটের ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভতি করা হয়েছে। এঘটনার জের ধরে গত বুধবার সকালে বিল্লাল পক্ষে লোকজন কাপ্তান মিয়া পক্ষে
একজন কৃষক ক্ষেতে কাজ যাবার পথে তাদের বাড়ি সামনে পেয়ে ৭-৮ মিলে আতাউর রহমানসহ তার ভাইয়ের উপর অতকিত হামলা চালায়। এ হামলায় আতাউর রহমানসহ দু’ব্যক্তি আহত হয়েছেন। তাদেরকে ছাতক হাসপাতালে ভতি করা হয়েছে। এব্যাপারে বাবুল আহমদ জানান,গত ৩০আগস্ট হাতাহাতির ঘটনার ধরে গত মঙ্গলবার বিকালে আমাদের উপর কাপ্তান মিয়ার নেতৃত্বে অতকিত হামলায় করেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ হামলাকারিদের সহযোগিতা করেছেন বলে তিনি অভিযোগ করেন ।এঘটনার জের দু’পক্ষে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ঘটনা বাঁধে। এঘটনার খরর পেয়ে অফিসার ইনচাজ মোস্তফা কামালের একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হন। এব্যাপারে ওসি মোস্তফা কামাল এঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,একটি পাইপ গায়ে লাগা ঘটনায় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘষ বাঁধে।##