আশংকাজনক হাসপাতালে ভতি
ছাতকে বিদ্যুতে কাজ করতে
গিয়ে ঝলসে গেছে এক শ্রমিক,
ছাতক প্রতিনিধি,
ছাতক উপজেলার বিদুৎ উন্নয়ন বিতরন বিভাগে গ্রিড লাইনে কাজ করতে গিয়ে কাজ শেষ হবার আগে বিদ্যুতের লাইন চালু করায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঝলসে গেছে এক বেসরকারি শ্রমিকের শরীর। তাকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট বিভাগের ভতি করা হয়েছে। তার অবস্থায় আশংকাজনক বলে কর্ত্যরত ডাক্তার নিশ্চিত করেছে। দুই বছরের এ অফিসে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট সরাসরি আগুনের সংস্পর্শে দগ্ধ হয়ে ৪ জন বেসরকারি শ্রমিক মৃত্যু বরন করেছেন। তাদের পবিরাবের খোজ খবর কেউ নিচ্ছে না। মোহন মিয়ার অবস্থায় ও আশংকাজনক।
গত বোরবার সকালে ছাতক গ্রিড অফিসে এ দূর্ঘটনা ঘটে। সে পৌর শহরের বাগবাড়ি গ্রামের মনু মিয়ার পুত্র মোহন মিয়া (২৭) কে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে প্রথমে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থায় অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট বিভাগের ভতি করা হয়েছে। হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক এ প্রতিনিধিকে জানান, ইলেকট্রিক বার্ন অর্থাৎ বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট সরাসরি আগুনের সংস্পর্শে ৬০ ভাগ দগ্ধ হয়েছে। তার অবস্থায় আশংকাজনক। জানা যায়,বিদুৎ বিভাগের সহকারি প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান সকালে তার বাড়ি গিয়ে ওমান প্রবাসি মোহন মিয়া ডেকে আনেন কাজে জন্য। তাকে গ্রিড লাইন বন্ধ করে কাজ শুরু করেন। বিদুৎ কাজ শেষ হবার আগে বিদুৎ লাইন চালু হয়। পরে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট সরাসরি আগুনের সংস্পর্শে ঝলসে গেছে শ্রমিক মোহন মিয়া দেহ। পা হাত সহ পুরো দেহ ৬০ ভাগ আগুনে ঝলসে গেছে। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) ছাতক-স্টেশনের -সহকারি প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান এঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলে তার অবহেলার কারনে এ দুঘটনা ঘটেছে।
Leave a Reply